Tuesday, September 10, 2013

বাংলাদেশীরা ইংলিশে দুর্বল কেন ?

ঢাকা ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষায় (এবং অন্যান্য সব পাবলিক পরীক্ষায়) যে ইংলিশ প্রশ্ন থাকে, তার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো পরীক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষার উপর দক্ষতা যাচাই করা। কেননা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বা অন্য যেকোন ভার্সিটিতে অধিকাংশ কোর্সের বেশীরভাগ text বই-ই হলো ইংলিশে। সেই সব text বইয়ের ইংরেজি পড়ে তো বুঝতে হবে।

কিন্তু বহু ছাত্র-ছাত্রীই
(plus,দেশের শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর বিশাল অংশ)
ইংলিশ বই পড়তে comfortable feel করে
না এবং ইংলিশ বই পড়ে বুঝতে গিয়ে
বিভিন্ন সমস্যায় ভোগে।
Interesting ব্যাপার হলো, এই সমস্যা কিন্তু গ্রামারের দুর্বলতার জন্য নয়। কেননা, স্কুল/কলেজে ইংলিশের শ্রদ্ধেয় স্যারদের কাছে বহু গ্রামারই ছাত্ররা পড়ে ও শিখে। Voice, narration, tense, right form of verb প্রভৃতি বহু ধরনের গ্রামারই স্কুল-কলেজ ও ভার্সিটিতে পড়ে। এরপরও বাংলাদেশের ৯০% student এবং শিক্ষিত লোকেরই সমস্যা হলো ইংলিশ text পড়ে তৃপ্তি মতো বুঝে না।

তার মানে, বহু গ্রামার পড়েও
বাংলাদেশীরা ইংলিশে দুর্বল !

ভুক্তভোগীদের ভাষায় বললে বলতে হয়:
“ইংলিশ দেখলেই জ্বর আসে !”
প্রশ্ন হলো, আসল কারণটা তাহলে কী এবং সমাধানই বা কী? আপনিও নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন, ৯০% Student কে (বা অন্য যে কোন শিক্ষিত ব্যক্তিকে) ইংলিশ বই/পেপার, magazine/journal পড়তে বললে দু/চারদিনের বেশী continue করে না বা করতে পারে না। এর প্রধান কারণ, তারা ইংলিশ passage পড়ে ঠিক মতো বুঝে না।

এই কথাটাই হলো গুরুত্বপূর্ণ :

প্যাসেজের ইংলিশ বাক্যগুলো ছাত্ররা বুঝে না।
তার মানে, ইংলিশ বাক্যের বক্তব্য
সে ধরতে পারে না।
ফলে, ইংরেজি পড়ে সে তৃপ্তি পায় না।
অথচ, এই সব student- তো SSC+HSC মিলিয়ে ১০/১২ বছরে প্রচুর গ্রামার পড়ে এসেছে। ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষায় (এবং অন্যান্য বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষা যেমন: SSC/HSC প্রভৃতিতে) গ্রামারের উপর জোর দেয়াতে student- রা বুঝে, না বুঝে খালি গ্রামারই মুখস্থ করে! ফলে eventually যা হয়, তা হলো, ইংলিশ বলার-লেখার-বোঝার দক্ষতা সৃষ্টি না হওয়াতে দীর্ঘদিনের গ্রামার শেখাটাও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়।

Interesting ব্যাপার হলো, আন্তর্জাতিক সব পরীক্ষায়
ইংলিশের দক্ষতা যাচাই করা হয় Reading passage- মাধ্যমে!

ইংরেজির দক্ষতা মাপার বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় যেই IELTS পরীক্ষা, সেই IELTS পরীক্ষায় গ্রামারের জ্ঞানকে কিন্তু যাচাই করা হয় না, বরং IELTS-এ যাচাই করা হয় ভাষাজ্ঞানকে, তার মানে, ইংরেজি পড়ে বোঝে কিনা! এজন্য  IELTS-এ থাকে reading comprehension| IELTS -এ গ্রামারের একটিও প্রশ্ন নেই। আচ্ছা, বলুন তো,
IELTS develop-কারী
Cambridge University- র ভাষা বিশেষজ্ঞগণ
IELTS পরীক্ষায়
কোন গ্রামার রাখলেন না কেন ?
কেন ? কেন ?
এর কারণ হলো
গ্রামার শেখা তো আসল উদ্দেশ্য নয়।
আসল উদ্দেশ্য হলো-
ইংরেজি ভাষা মুখে বলা,
পড়ে বোঝা, শুনে বোঝা,
ইংলিশে ইচ্ছামত লিখতে পারা।
তাই, ইংরেজির দক্ষতা কেমন, তা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষার্থীকে passage  পড়তে দিয়ে যাচাই করতে হবে।
 USA-তেও কিন্তু ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষা আছে।
সেটার নাম হলো SAT / GRE / GMAT প্রভৃতি। এগুলোর প্রতিটিতেই ইংলিশ প্রশ্ন হয় passage কেন্দ্রিক। মোট কথা, ইংলিশের দক্ষতা যাচাই করার জন্য বিদেশে যত পরীক্ষা আছে (SAT / GRE /GMAT, IELTS), সেগুলোর প্রতিটিতেই Reading Comprehension-কেন্দ্রিক প্রশ্ন থাকে পরীক্ষার্থীদের ইংলিশর দক্ষতা যাচাই করার জন্য।
বাংলাদেশীরা ইংরেজিতে পিছিয়ে থাকার
১ মাত্র কারণ হলো :
ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা
+
বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষা
এবং
আন্তর্জাতিক পরীক্ষার
ইংরেজি প্রশ্নের ধরনের বিশাল পার্থক্য !
অতএব, ইংলিশের দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য যদি
International system follow করে
বাংলাদেশে ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষাতে এবং
অন্যান্য পাবলিক পরীক্ষাতেও
Reading passage দেয়া হয়,
তবে ultimately student-রাও বাধ্য হয়ে স্কুল/ কলেজের text বইয়ের ইংলিশ passage বুঝে বুঝে পড়ার চেষ্টা করবে। এতে student- দের ইংরেজির দক্ষতা বাড়বে। এই লেখাটি নিয়ে কূটতর্কে না যেয়ে, মেহেরবানী করে, বিজ্ঞ শিক্ষকবৃন্দ ও নীতিনির্ধারকগণ একটা নিষ্ঠুর বাস্তবতাকে নিজেদের সামনে রাখলেই করণীয় কী কী, তা ঠিক করাটা সহজ হবে। বাস্তবতাটা হলো :
ইংলিশ লেখায় ভরা বই দেখলেই
দেশের ৯০% শিক্ষিত ব্যক্তির মনে
বিতৃষ্ণা সৃষ্টি হয়।
ভার্সিটির টিচারদেরও যে সমস্যা
বাংলাদেশের বিভিন্ন ভার্সিটির সম্মানিত শিক্ষকদের অনেকেই যে USA / Canada / UK-তে কাঙ্খিত scholarship পান না, এবং ফলে ঐ সব দেশে higher studies-এ যে যেতে পারেন না, তার একটা প্রধান কারণ হলো, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পরীক্ষা IELTS, GRE, GMAT, TOEFL-এ ভালো score তুলতে না পারা। আর ভালো score তুলতে না পারার main  কারণ কিন্তু ঘুরে-ফিরে একটাই: আন্তর্জাতিক পরীক্ষাগুলো হলো ইংলিশ passage  কেন্দ্রিক। এই সব passage  পড়ে না বুঝতে পারাতেই তাদের এই সমস্যা। এই একই সমস্যায় ভোগেন-
সরকারী / বেসরকারী বিভিন্ন কর্মকর্তা 
যারা পড়তে কিংবা বিভিন্ন ট্রেনিং কোর্সে বিদেশে যান। মূল সমস্যা কিন্তু একটাই – ইংলিশ text বা passage  পড়ে তৃপ্তি মতো না বুঝা।
আর এর প্রতিকার বা প্রতিষেধক হলো :
সব পাবলিক পরীক্ষায়
IELTS / GMAT-এর মতো
Reading Comprehension
ভিত্তিক প্রশ্ন বেশী দিতে হবে।
এই লেখাতে কোনো তথ্য/উপাত্ত দেয়া হয়নি। তথ্য/উপাত্ত পেতে চাইলে এই মুহূর্তে
আপনার আশে-পাশের
যে কোন ৫ জন লোককে
randomly ডেকে আপনার সামনের টেবিলের যেকোন একটা English paper, বই বাmagazine  (Daily Star, Time / Newsweek / Reader’s Digest)  থেকে ১-টা ১-টা করে ৫-টাsentence  জোরে জোরে পড়তে বলুন, এবং তারপর ঐ বাক্যের অর্থ জিজ্ঞেস করুন !
হাতে-নাতে প্রমাণ পেয়ে যাবেন যে,
এই প্রবন্ধের বক্তব্য কতটা
হৃদয়বিদারক সত্য!!
ঢাকা ভার্সিটিতেই যে দুটো
BBA ডিগ্রী দেয়া হয়,
ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজি প্রশ্নের
তারতম্যের কারণে সে দুটো
BBA-র চাহিদা নিয়েও
পার্থক্য আছে।
এর একটা বড় কারণ হলো,IBA-এর BBA ভর্তি পরীক্ষায় ইংলিশের উপরে যে জোড় দেয়া হয়, বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির তথা C-unit-এর ভর্তি পরীক্ষায় সেই তুলনায় অনেক সহজ ইংরেজি প্রশ্ন দেয়া হয়। ফলে ইংরেজিতে যারা বেশি ভালো, তারা IBA-এর BBA-তে সহজে চান্স পায়। এই ব্যাপারটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিরাও জানে। এই কারণে Business Studies Faculty–র BBA- দের চেয়ে তুলনামূলকভাবে IBA-র BBA-রা বড় বড় কোম্পানীতে সহজেই জব পেয়ে যায়।
আর এরও কারণ ঘুরে-ফিরে ঐ ইংলিশ।
ইংলিশের সাথে সম্পর্কযুক্ত বলেই এখানে আরেকটি প্রাসঙ্গিক ব্যাপার উল্লেখ করা হচ্ছে। জাতীয় দৈনিকেও প্রকাশিত হয়েছে যে, গবেষণা কম হয় বলে এক সময়ের প্রাচ্যের Oxford
ঢাকা ভার্সিটির World Ranking নেমে গিয়েছে।
এই গবেষণা কম হওয়ার বিভিন্ন কারণের মধ্যে একটি হলো, গবেষণার জন্য যত বিদেশী বই, জার্নাল, ম্যাগাজিন পড়তে হবে সবই তো ইংলিশে লেখা। ফলে, গবেষক, ছাত্র বা শিক্ষকের পক্ষে উঁচু মানের গবেষণা করা কঠিন হয়ে পড়ে। …..

ইংরেজী কথোপকথনের জন্য যে পাঁচটি নিয়ম আপনার জানা দরকার!

1. Don't study grammar too much
আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনি যদি ইংরেজীতে কথা বলতে অভ্যস্ত হতে চান তাহলে আপনাকে ইংরেজী শিখতে হবে ইংরেজী গ্রামারের দিকে ভ্রুক্ষেপ না করেই। কারণ ইংরেজী গ্রামার আপনাকে ধীরগতি এবং সন্দেহপূর্ণ করে তুলবে। যখন বাক্য তৈরি করবেন তখন স্বাভাবিক বাক্য তৈরির চেয়ে আপনি শুধু নিয়মের কথাই চিন্তা করবেন। আপনি আশ্চর্য হবেন যারা ইংরেজীতে কথা বলে তাদের মাত্র ২০% লোক গ্রামার জানে। আপনি আরো আশ্চর্য হবেন যারা ইংরেজ নন তারা ইংরেজদের চেয়ে ভালো ইংরেজী গ্রামার জানেন।
2. Learn and study phrases
আপনি অনেক শব্দ জানেন কিন্তু সঠিকভাবে বাক্য তৈরি করতে পারেননা এটা আশ্চর্য এর বিষয় নয়কি ? এর কারণ কি? কারণ আর কিছু নয় ; ইংরেজী phrases সম্পর্কে তারা কোন প্রকার লেখাপড়া করেনা। সুতরাং আপনাকে যেমন জানতে হবে words তেমনি জানতে হবে phrases সম্পর্কে । আপনি 1000 words জানেন কিন্তু আপনি একটি সঠিক বাক্য তৈরি নাও করতে পারেন। আবার আপনি একটি phrases জানেননা তখন আপনি শত শত সঠিক বাক্য তৈরি করতে পারবেন। আপনি যদি 100 টি phrases জানেন, তাহলে আপনি নিজেই আশ্চর্যন্বিত হয়ে যাবেন কত শত শত বাক্য আপনি বলতে পারছেন। সুতরাং আপনি 1000টি জানেন মানে আমরা নিশ্চিত আপনি একজন দক্ষ ইংরেজী কথক।
Don't translate
আপনি যখনই ইংরেজী বাক্য তৈরি করতে যাবেন তখন ঐ বাক্যকে কখনো আপনার মাতৃভাষায় অনুবাদ করতে যাবেননা। যেহেতু উভয় ভাষার শব্দ শৃঙ্খল ভিন্ন। ফলে আপনি এটা করলে আপনি ভুল করবেন। তার চেয়ে আপনি phrase শিখুন এবং বাক্য শিখুন আপনার চিন্তা করতে হবেনা শব্দ সম্পর্কে যেগুলো কথা আপনি বলছেন। এটা আপনাআপনিই চলে আসবে।
অন্য সমস্যা হচ্ছে আপনি যে দুটো ভাষাকে মেলাতে চাচ্ছেন তাদের ব্যাকরণগত কোন মিলই নেই। মনে রাখবেন অনুবাদ এবং ইংরেজী বাক্য তৈরির ব্যাপারে ব্যাকরণ সম্পর্কে চিন্তা করা সঠিক হবেনা । আপনাকে এটা অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে।
3. Reading and Listening is NOT enough. Practice Speaking what you hear!
Reading, listening, and speaking এই তিনটি যে কোন ভাষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । যা ইংরেজীর জন্য ও একইভাবে প্রযোজ্য। তারপরেও কথা বলার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন speaking এর অনুশীলন ।একজন শিশু প্রথমে বলে তারপর পড়ে এবং তারপর লিখে। কিন্তু আমরা স্বাভাবিকভাবে প্রথমে শুনি তারপর বলি ,তারপর পড়ি, এবং তারপর লিখি। তাহলে আমরা কোথায় সমস্যায় পড়ি?
First Problem
এটা আশ্চর্যের বিষয় নয়কি যে, সারা বিশ্বের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রথমে পড়তে শিখায়, তারপরে লিখতে, তারপর শুনতে এবং তারপর বলতে ? যেহেতু ইংরেজী আমাদের দ্বিতীয় ভাষা বলে কি ? অথচ স্বাভাবিক নিয়ম হচ্ছে listening, speaking, reading, then writing আমাদের শেখানো হয় reading, listening, speaking, then writing. পদ্ধতিতে।
Second Problem
আমরা দেখি অধিকাংশ মানুষ প্রথমে পড়ে এবং তারপর শুনে । কিন্তু আমাদের দ্রুত কথা বলার জন্য প্রথমে speaking অভ্যাস করা প্রয়োজন। সঙ্গে কখনও শুনার ব্যাপারটা বন্ধ করা যাবেনা। যখন পড়বেন তখন শুধু শুনবেননা। যখনিই বলবেন কখনও চুপিসারে না বলে বড় আওয়াজ করে বলবেন। আপনি এটা এমনভাবে বড় করে আওয়াজ করবেন যাতে আপনার মুখ এবং মস্তিষ্ক কোন প্রকার চেষ্টা ছাড়াই সেটা সম্পাদিত করে।
4. Submerge yourself
স্মার্টনেস দেখানোর জন্য আপনি কথা বলবেননা। যে কেউ চেষ্টা করলে যে কোন ভাষাই কথা বলতে পারে। এটা একটা প্রমাণিত সত্য। প্রত্যেকে যে কোন একটি ভাষাই কথা বলতে পারে। আপনি বুদ্ধিমান হোন অথবা কম বুদ্ধিমান হোন ।
আপনার দেশে আপনার ভাষা আপনি প্রতিনিয়ত শুনেন এবং আপনি বলেন আপনি লক্ষ্য করবেন যে, অনেক লোক যারা ইংরেজী স্কুলেই লেখাপড়া করে তারা ভাল ইংরেজীতে কথা বলে । তার ইংরেজী স্কুলে লেখাপড়া করে বলেই কি তারা ইংরেজীতে কথা বলতে পারে? আদৌ তা নয় ; বরং তারা এমন একটা পরিবেশ পায় যার চারদিকের মানষগুলো সর্বদা ইংরেজী ব্যবহার করে।
কিছু লোক যারা বিদেশে লেখাপড়া করে তারা খুব কমই শিখে কারণ তার শুধু ইংরেজী speaking school গিয়েছিল মাত্র কিন্তু সেখানে তাদের দেশের অন্যান্য ছাত্ররাও ছিল বলে তারা সবসময় দেশী ভাষা ব্যবহার করত ইংরেজী ব্যবহার করতনা।
সুরতাং বুঝাই যাচ্ছে আপনারা ভাল ইংরেজী কথক হতে পারবেন যদি আপনার পরিপার্শ্ব সেরকম হয় । আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে সবসময় ইংরেজীতে কথা বলবেন। দেখবেন খুব অল্প সময়ে আপনি আপনি একজন ভাল ইংরেজী কথক হয়ে উঠছেন।
5. Study correct material
"Practice makes perfect." এইআপ্তবাক্যটা সবসময় সত্য নাও হতে পারে। কারণ অভ্যেসটা আপনার সবসময় করতে হবে। আর আপনি যদি ভুল ইংরেজী বাক্য ব্যবহার করেন তাহলে আপনি ভুল ইংরেজী বাক্য ব্যবহার করতেই শিখবেন। সুতরাং আপনাকে অধিকাংশ লোক সাধারণভাবে যে material গুলো ব্যবহার করে সেগুলো অধ্যয়নভুক্ত করতে হবে।
অন্য যে সমস্যাটা তাহলে ইংরেজী অধ্যয়নকারীরা পত্রিকা পড়ে কিন্তু তারা পত্রিকার নিউজ বিশেষ করে রাজনীতি জাতীয় বিষয়গুলো তারা পড়ে । তারা দৈনন্দিন জীবন বিষয়ক বিষয়গুলো তারা ব্যবহার করেনা। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, আমরা যা পড়ছি বা বলছি তা আমরা বুঝতে পারছি কিনা ।
আশা করা যায়, এই নিয়মগুলো আপনাকে দ্রুত ইংরেজীতে কথা বলতে সাহায্য করবে।