Friday, December 26, 2014

কেন করবেন এম বি এ (MBA)?

এখন জব সাইট খুলে কোন ভালো জব দেখতে গেলে যে শর্তগুলো দেয়া হয় এর মধ্যে প্রথমেই থাকে- এম বি এ ডিগ্রি আবশ্যক। কাজের ক্ষেত্রে এটা একটু নতুন মাত্রা যোগ করছে। এম বি এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে নিঃসন্দেহে আপনার যোগাযোগ স্থাপনের দক্ষতা, পর্যবেক্ষণ দক্ষতা বাড়াবে এমনকি নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায়ী হতেও সাহায্য করবে।
এম বি এ সাধারণত দু বছরের একটি প্রোগ্রাম যা কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য করা হয়ে থাকে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কাজের ক্ষেত্রে পূর্ব অভিজ্ঞতা আছে এমন কর্মচারীদের জন্য এক্সিকিউটিভ এম বি এ প্রোগ্রাম অফার করে থাকে, আর যারা সদ্য তাদের গ্র্যাজুয়েশান শেষ করছে তাদের জন্য থাকে রেগুলার এম বি এ প্রোগ্রাম। তবে দুটা প্রোগ্রামের মধ্যে বিশেষ কোন পার্থক্য থাকেনা।
যখন আপনি এম বি এ করবেন তখন প্রতিটা বিষয় যা অর্থ সম্পর্কিত তা থেকে ধারণা পাবেন। যেমন আপনি এম বি এ প্রোগ্রামে জানতে পারবেন একাউন্টিং, ফিনান্স, অর্গানাইজেশনাল বিহেভিয়ার, অপারেশন এন্ড রিসার্চ ইত্যাদি। এমনকি আপনার ব্যবসায়িক মনকে একটা সাঁচে ফেলতে সাহায্য করবে এম বি এ, অন্তত আপনার ব্যাবসায় সম্পর্কে একটা প্রাথমিক ধারণা হবে।
আপনি যদি এটা যাচাই করে দেখতে জান তাহলে সহজেই দেখতে পাবেন যে যারা এম বি এ শেষ করেছে তাদের বেশিরভাগেরই ইচ্ছা নিজে একটা ব্যবসায় শুরু করুক। তারা অবশ্যই জানে কোথায় তাদের টাকা বিনিয়োগ করতে হবে এবং কোথায় এটা কাজে লাগবে । আপনি বিশ্বাস করুন, এম বি এ শেষ করা ছাত্ররা কেউই সাধারণ ছাত্র বা ছাত্রী না। তাদের প্রত্যেকেরই অর্থনীতি আর ব্যাবসায় সম্পর্কে একটু হলেও বেশি জানা আছে স্বাভাবিকের চেয়ে।
এছাড়াও এম বি এ আপনাকে এনালিটিক্যাল ফ্রেমওয়ার্ক যেমন ব্যবসায় কোন রিস্ক টা কখন নিলে ভালো হয় বা তা কতোটা ঝুঁকিপূর্ন, একটা কাজ করতে কতোটা খরচের ব্যাপার আছে এবং তা কতোটা লাভজনক, কোন ব্যবসায়িক পরিকল্পনা টা আপনার সুফল বয়ে আনবে এসব জানায় যথেষ্ট সাহায্য করবে।
এতো গেল, এম বি এ-এর ব্যবসায়িক সুফল। অফিসে কাজের ক্ষেত্রেও এম বি এ শিক্ষা কাজে লাগবে। আপনি এই ডিগ্রি অর্জনের পর জানতে পারবেন কিভাবে অফিস দ্বন্দ্ব এড়ানো যায়, বস অথবা সহকর্মী বা যারা আপনার ক্লায়েন্ট তাদের সাথে কিভাবে সুসম্পর্ক স্থাপন করা যায়, নিজের কাজ নিজেই যাচাই করা যা পরবর্তীতে আপনাকে আরও দক্ষ করবে।
কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে এম বি এ প্রোগ্রাম রয়েছে এবং তাদের কোর্স ফি ও অন্যান্য বিশদ নিচে দেওয়া হলঃ
ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ 
প্রোগ্রামঃ এম বি এ / ই এম বি এ
প্রোগ্রামের মেয়াদঃ কমপক্ষে ২ বছর
কোর্সঃ কমপক্ষে ৯ ক্রেডিট (৩ কোর্স), বেশি হলে ১৫ ক্রেডিট (কোর্স) প্রতি সেমিস্টারে।
কোর্স ওয়েভারঃ এই সুবিধা শুধুমাত্র ফাউন্ডেশন কোর্সের জন্য দেয়া হয়ে থাকে।
টিউশন ফিঃ
এম বি এ
ক্রেডিটঃ ৫৭
ভর্তি ফিঃ ১০,০০০টাকা
রেজিস্ট্রেশন ফিঃ ১২,০০০
টিউশন ফিঃ ২,৫১,৩৭০ টা
মোটঃ ২,৭৩,৪৭০ টাকা
ই এম বি এ
ক্রেডিটঃ ৪৫
ভর্তি ফিঃ ১০,০০০টাকা
রেজিস্ট্রেশন ফিঃ ১২,০০০টাকা
টিউশন ফিঃ ১,৯৮,৪৫০টাকা
মোটঃ ২,১৮,৯৫০ টাকা
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি
প্রোগ্রামঃ এম বি এ / ই এম বি এ
টিউশন ফিঃ
এম বি এ-এর জন্যঃ প্রতি ক্রেডিট ৫৫০০ টাকা
ই এম বি এ-এর জন্যঃ প্রতি ক্রেডিট ৬০০০ টাকা
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
প্রোগ্রামঃ এম বি এ / ই এম বি এ
টিউশন ফিঃ
এম বি এ-এর জন্যঃ প্রতি ক্রেডিট ৪৫০০ টাকা
ই এম বি এ-এর জন্যঃ প্রতি ক্রেডিট৫২৫০ টাকা
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
প্রোগ্রামঃ এম বি এ / ই এম বি এ
কোর্সঃ ৬০ ক্রেডিট
প্রোগ্রামঃ ই এম বি এ
কোর্সঃ ৩৬ ক্রেডিট
ভর্তি হওয়ার জন্য যা যা লাগবেঃ
কমপক্ষে তিন বছরের গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি। এস এস সি ও এইচ এস সি তে কমপক্ষে জি.পি.এ ২.৫ থাকতে হবে জি.পি.এ ৫ এর মধ্যে।
এবং ব্যাচেলর ডিগ্রি তে জি.পি.এ ২.৫ থাকতে হবে জি.পি.এ ৪ এর মধ্যে।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
প্রোগ্রামঃ এম বি এ / ই এম বি এ
কোর্স ওয়েভারঃ ১৫-২০%
ইনডিপেনডেণ্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ
প্রোগ্রামঃ এম বি এ / ই এম বি এ
টিউশন ফিঃ
এম বি এ
ক্রেডিটঃ ৬০
ভর্তি ফরমঃ ৫০০ টাকা
ভর্তি ফিঃ ১৭৫০০টাকা
এক্টিভিটি ফিঃ ৬০০০ টাকা
টিউশন ফিঃ ৩,৩০,০০০ টাকা
মোটঃ ৩,৫৪,০০০ টাকা
ই এম বি এ
ক্রেডিটঃ ৪৮
ভর্তি ফরমঃ ৬০০ টাকা
ভর্তি ফিঃ ১৭৫০০টাকা
এক্টিভিটি ফিঃ ৬০০০ টাকা
টিউশন ফিঃ ২,৮৮,০০০টাকা
মোটঃ ৩,১২,১০০ টাকা

কিভাবে দ্রুত রেজাল্ট জানবেন???

জে এস সি-জে ডি সি এবং প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফল আগামী ৩০ ডিসেম্বর প্রকাশিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান। ২১ ডিসেম্বর দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে তিনি সাংবাদিকের এ তথ্য জানান। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, ৩০ ডিসেম্বর সকালে প্রধানমন্ত্রীর কাছে দুই পরীক্ষার ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেওয়া হবে। এরপর সকাল ১১টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জেএসসি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট) ও জেডিসি (জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট) পরীক্ষার ফল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবেন। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীর ফল ৩০ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে বলেও জানান মোস্তাফিজুর রহমান। দুটি পরীক্ষায় এবার প্রায় ৫২ লাখ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় ২০ লাখ ৯০ হাজার ৬৯২ জন শিক্ষার্থী এবং প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ৩০ লাখ ৯৪ হাজার ২৬৫ জন অংশ নিয়েছে।

মোবাইল এর মাধ্যমে ও আপনি ফলাফল জানতে পারেনঃ-
প্রাথমিক শিক্ষা (PSC) এর ফলাফল মোবাইল এ এস এম এস এর মাধ্যমে  পেতে ম্যাসেজ অপশোন  এ গিয়ে টাইপ করুনঃ-
DPEআপনার থানা অথবা উপজেলার কোড নাম্বার স্পেস রোল নাম্বার তারপর পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ এই নাম্বার এ।ফিরতি এস এম এস এর মাধ্যমে আপনার ফলাফল পেয়ে জাবেন।
উদাহরন সরুপঃ-DPE 22327 435675 and send to 16222
মাদ্রাশা  বোর্ড এর জন্যঃ-
EBTআপনার থানা অথবা উপজেলার কোড নাম্বার স্পেস রোল নাম্বার তারপর পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ এই নাম্বার এ।ফিরতি এস এম এস এর মাধ্যমে আপনার ফলাফল পেয়ে জাবেন।
উদাহরন সরুপঃ-EBT 71657 765643 and Send  To 16222
জে এস সি ও জে ডি সি এর ফলাফল মোবাইল এ এস এম এস এর মাধ্যমে  পেতে ম্যাসেজ অপশোন  এ গিয়ে টাইপ করুনঃ-
JSC স্পেস আপনার বোর্ড এর প্রথম তিনটা অক্ষর স্পেস রোল নাম্বার এর পর পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ এই নাম্বারে ফিরতি এস এম এস এর মাধ্যমে আপনার ফলাফল পেয়ে জাবেন।
উদাহরন সরুপঃ- JSC DHA 123456 and Send to 16222
মাদ্রাশা  বোর্ড এর জন্যঃ-
JDC স্পেস মাদ্রাশা  বোর্ডএর প্রথম তিনটা অক্ষর স্পেস রোল নাম্বার এর পর পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ এই নাম্বারে ফিরতি এস এম এস এর মাধ্যমে আপনার ফলাফল পেয়ে জাবেন
উদাহরন সরুপঃ- JDC MAD 123456 and Send to 16222
বাংলাদেশ এর সকল মোবাইল অপোরেটর থেকে এই এস এম করতে পারবেন
তবে টেলিটক থেকে SMS করলে সঙ্গে সঙ্গে রেজাল্ট পেয়ে যাবেন।

ফ্রক্সি লিংক পেতে নিচের পেজে লাইক দিয়ে রাখতে পারেন

সবার আগে রেজাল পেতে