সৃজনশীলতা বিষয়টি কোনো একটি মাত্র
নির্দিষ্ট রূপের মধ্যে আবদ্ধ নয়। ব্যক্তির নিজের কাজকর্ম এবং তা থেকে সৃষ্ট
বা উদ্ভাবিত কোনো দ্রব্য বা সেবা যদি ভোক্তার অভাব পূরণ করতে পারে, তবে
এটা যেমন সৃজনশীলতার একটি নমুনা। আবার ওই একই অভাব পূরণে অন্য কেউ যদি নতুন
স্বাদ যুক্ত করে আরেকটি দ্রব্য বাজারে হাজির করে, তবে সেটাও সৃজনশীলতার
বহিঃপ্রকাশ।
আরও বলা যায়, সৃজনশীলতার কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। এটা আকাশের দিগন্তরেখার মতো। খুব কাছে মনে হলেও ধরতে গেলে এটা দূরে সরে যায়। সে জন্য এ সৃজনশীল কাজের শুরু সেই আদিকাল থেকে, আজও তা বজায় রয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে কেউ কেউ প্রশ্ন করে থাকেন, সৃজনশীল প্রশ্নের কোনো উপাংশের জন্য উত্তর কতটা দীর্ঘ হবে? একজন শিক্ষার্থীর লিখিত সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে অন্য একজন শিক্ষার্থীর লিখিত উত্তর কতটা সাদৃশ্যপূর্ণ হবে, কেউ কেউ ধারণা করে থাকেন ক্লাসের ভালো শিক্ষার্থী যেভাবে উত্তর লিখেছে, অন্যরা অনুরূপভাবে উত্তর লিখবে এবং এর কোনো ব্যত্যয় ঘটলে নম্বর কম বা বেশি পাবে। এর একটি বাস্তবসম্মত সমাধান খুঁজে পেতে নবম ও দশম শ্রেণীর সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের সৃজনশীল প্রশ্নের নমুনা উত্তর লেখার মধ্য দিয়ে পাবো।
সৃজনশীল প্রশ্ন: ১
রূপম চাকমা খাগড়াছড়ি জেলায় জন্মগ্রহণ করে। সে শ্রাবণী খীসাকে বিবাহ করে পরিবার গড়ে তোলে। তার পরিবারের বসবাসের গৃহনির্মাণ এবং আয়-রোজগারের জন্য সে ৬ হেক্টর পাহাড়ি জমি ক্রয় করে। ওই জমিতে সে ফলের বাগান এবং একটি নার্সারি করে। বাগান থেকে ফল এবং নার্সারি থেকে চারা বিক্রি করে সে প্রচুর আয় করে। এ আয়ের একটা নির্দিষ্ট অংশ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেয়।
ক. নাগরিকত্ব কী? ১
খ. নাগরিকতা লাভের একটি পদ্ধতি বর্ণনা করো। ২
গ. রূপম চাকমা নাগরিকের কোন ধরনের অধিকার ভোগ করছে? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. রূপম চাকমা অধিকার ভোগের পাশাপাশি রাষ্ট্রের প্রতি যে কর্তব্য পালন করেছে তা মূল্যায়ন করো। ৪
# ওপরের সৃজনশীল প্রশ্নের ‘ক’ উপ-অংশের নমুনা উত্তর হলো—
নাগরিকেরা রাষ্ট্রের সদস্য হিসেবে রাষ্ট্রের প্রদত্ত যে মর্যাদা লাভ করে, পৌরনীতিতে তাকেই নাগরিকত্ব বলে।
এ উত্তরটি পাঠ্যবই থেকে সরাসরি দেওয়া যায়। এ প্রশ্নে বিভিন্ন শিক্ষার্থীর প্রদত্ত উত্তরে বিশেষ কোনো পার্থক্য হবে না। পার্থক্য হতে পারে বাক্য গঠনে। যেমন নাগরিকত্ব হচ্ছে রাষ্ট্র প্রদত্ত নাগরিকের বিশেষ অধিকার। এ দুই উত্তরের ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা পূর্ণ নম্বর পাবে।
# ‘খ’ উপ-অংশে শিক্ষার্থীরা নাগরিকতা লাভের দুটি পদ্ধতির যেকোনো একটি পদ্ধতি এবং ওই পদ্ধতির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেবে। তাতে প্রধানত দুই ধরনের উত্তর খুঁজে পাওয়া যাবে। যেকোনো একটি পদ্ধতির নাম ও বিবরণ লেখার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের উত্তরের মধ্যে পরিবেশিত তথ্যের মিল থাকবে। কিন্তু বাক্য গঠন ও বিন্যাসে বিভিন্ন শিক্ষার্থী বিভিন্ন রীতি অনুসরণ করবে।
# ‘গ’ উপ-অংশে একটি নতুন পরিস্থিতিতে পাঠ্য বইয়ের একটি বিশেষ ধারণা (নাগরিকের সামাজিক অধিকার) প্রয়োগে শিক্ষার্থীর দক্ষতা মূল্যায়নের প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নের শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত উত্তরের মধ্যে মিল বা সাদৃশ্য হবে—যে ধারণা/নীতি/পদ্ধতি চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে তা লেখার মধ্যে। যেমন: রূপম চাকমা নাগরিকের সামাজিক অধিকার ভোগ করছে। এরপর এ সামাজিক অধিকার কী এবং কীভাবে রূপম চাকমার ভোগ করা সুবিধাগুলো সামাজিক অধিকারের পর্যায়ভুক্ত তা ব্যাখ্যা করতে হবে। এ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ মেধা ও মননকে কাজে লাগানোর সুযোগ পাবে। নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে পাঠ্য বিষয়কে সংযুক্ত করে ব্যাখ্যা করার মধ্য দিয়ে প্রত্যেক শিক্ষার্থী তার ভাষার দক্ষতা, বুদ্ধিমত্তা সর্বোপরি সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ পায়। এ প্রশ্নের উত্তর দেখে একজন শিক্ষক খুব সহজেই উচ্চ মেধাসম্পন্ন, মেধাসম্পন্ন এবং নিম্ন মেধাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সফলভাবে বিভাজন করতে পারেন।
# ‘ঘ’ উপ-অংশে নাগরিক হিসেবে রূপম চাকমার একটি বিশেষ আচরণের কথা বলে নাগরিকের অধিকার ভোগের সঙ্গে কর্তব্যকে গুরুত্ব দিয়ে সার্বিক মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা যাচাইয়ের প্রয়াস গৃহীত হয়েছে। সৃজনশীল প্রশ্নের এ অংশের উত্তরে শিক্ষার্থীরা রূপম চাকমার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অর্থ জমাদানের কাজটি নাগরিকের কী ধরনের কর্তব্য পালন, তা চিহ্নিত করার পাশাপাশি এ কর্তব্যকে অধিকার ভোগের সঙ্গে সম্পর্ক করে সামগ্রিক আলোচনা করবে। ফলে এ অংশে শিক্ষার্থীরা একটি বাস্তব ঘটনা পাঠ্যবইয়ের আলোকে যাচাই-বাছাই করে এর ধরন চিহ্নিত করার পাশাপাশি এর সঙ্গে অধিকারের যোগসূত্র স্থাপন করে নিজের মতামত প্রদান করবে। নিজস্ব মতামত কিংবা যুক্তি উপস্থাপনকালে শিক্ষার্থীরা পাঠ-সহায়ক বই-পুস্তকের তথ্যাদি সংযুক্ত করে প্রশ্নের উত্তর সমৃদ্ধ করতে পারে। ফলে শিক্ষার্থীদের উত্তরের মধ্যে নিজ নিজ চিন্তা-ভাবনা, সিদ্ধান্ত নির্মাণ ও সূক্ষ্ম চিন্তন তথা বিশ্লেষণ, সংশ্লেষণ ও মূল্যায়নের সক্ষমতা প্রকাশ পাবে। এ প্রশ্নের উত্তর দেখে শিক্ষক খুব সহজে শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই করতে সক্ষম হবেন।
শেষে বলা যায়, শিক্ষার্থীর সৃজনশীলতা হবে বহুমাত্রিক। কেবল সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি সৃজনশীলতার পরিমাপক নয়। আবার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লেখার কোনো সীমা টানাও কঠিন। তবে উত্তর লেখার ক্ষেত্রে বাহুল্য বাদ দিয়ে একটা পরিমিত বোধ সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকার সৃজনশীল প্রশ্নের বিভিন্ন উপাংশের জন্য প্রশ্নোত্তরের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। অবশ্য সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতির পাশাপাশি শ্রেণীতে পাঠদানকালে এবং শ্রেণীর পাঠ শেষে শিক্ষার্থীদের সম্পাদিত কাজে কতটা সৃজনশীলতার প্রতিফলন ঘটে তা মূল্যায়ন আবশ্যক। সেই লক্ষ্যে আরও পদ্ধতি ও কৌশল উদ্ভাবন এবং ব্যবহার আবশ্যক।
আরও বলা যায়, সৃজনশীলতার কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। এটা আকাশের দিগন্তরেখার মতো। খুব কাছে মনে হলেও ধরতে গেলে এটা দূরে সরে যায়। সে জন্য এ সৃজনশীল কাজের শুরু সেই আদিকাল থেকে, আজও তা বজায় রয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে কেউ কেউ প্রশ্ন করে থাকেন, সৃজনশীল প্রশ্নের কোনো উপাংশের জন্য উত্তর কতটা দীর্ঘ হবে? একজন শিক্ষার্থীর লিখিত সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে অন্য একজন শিক্ষার্থীর লিখিত উত্তর কতটা সাদৃশ্যপূর্ণ হবে, কেউ কেউ ধারণা করে থাকেন ক্লাসের ভালো শিক্ষার্থী যেভাবে উত্তর লিখেছে, অন্যরা অনুরূপভাবে উত্তর লিখবে এবং এর কোনো ব্যত্যয় ঘটলে নম্বর কম বা বেশি পাবে। এর একটি বাস্তবসম্মত সমাধান খুঁজে পেতে নবম ও দশম শ্রেণীর সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের সৃজনশীল প্রশ্নের নমুনা উত্তর লেখার মধ্য দিয়ে পাবো।
সৃজনশীল প্রশ্ন: ১
রূপম চাকমা খাগড়াছড়ি জেলায় জন্মগ্রহণ করে। সে শ্রাবণী খীসাকে বিবাহ করে পরিবার গড়ে তোলে। তার পরিবারের বসবাসের গৃহনির্মাণ এবং আয়-রোজগারের জন্য সে ৬ হেক্টর পাহাড়ি জমি ক্রয় করে। ওই জমিতে সে ফলের বাগান এবং একটি নার্সারি করে। বাগান থেকে ফল এবং নার্সারি থেকে চারা বিক্রি করে সে প্রচুর আয় করে। এ আয়ের একটা নির্দিষ্ট অংশ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেয়।
ক. নাগরিকত্ব কী? ১
খ. নাগরিকতা লাভের একটি পদ্ধতি বর্ণনা করো। ২
গ. রূপম চাকমা নাগরিকের কোন ধরনের অধিকার ভোগ করছে? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. রূপম চাকমা অধিকার ভোগের পাশাপাশি রাষ্ট্রের প্রতি যে কর্তব্য পালন করেছে তা মূল্যায়ন করো। ৪
# ওপরের সৃজনশীল প্রশ্নের ‘ক’ উপ-অংশের নমুনা উত্তর হলো—
নাগরিকেরা রাষ্ট্রের সদস্য হিসেবে রাষ্ট্রের প্রদত্ত যে মর্যাদা লাভ করে, পৌরনীতিতে তাকেই নাগরিকত্ব বলে।
এ উত্তরটি পাঠ্যবই থেকে সরাসরি দেওয়া যায়। এ প্রশ্নে বিভিন্ন শিক্ষার্থীর প্রদত্ত উত্তরে বিশেষ কোনো পার্থক্য হবে না। পার্থক্য হতে পারে বাক্য গঠনে। যেমন নাগরিকত্ব হচ্ছে রাষ্ট্র প্রদত্ত নাগরিকের বিশেষ অধিকার। এ দুই উত্তরের ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা পূর্ণ নম্বর পাবে।
# ‘খ’ উপ-অংশে শিক্ষার্থীরা নাগরিকতা লাভের দুটি পদ্ধতির যেকোনো একটি পদ্ধতি এবং ওই পদ্ধতির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেবে। তাতে প্রধানত দুই ধরনের উত্তর খুঁজে পাওয়া যাবে। যেকোনো একটি পদ্ধতির নাম ও বিবরণ লেখার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের উত্তরের মধ্যে পরিবেশিত তথ্যের মিল থাকবে। কিন্তু বাক্য গঠন ও বিন্যাসে বিভিন্ন শিক্ষার্থী বিভিন্ন রীতি অনুসরণ করবে।
# ‘গ’ উপ-অংশে একটি নতুন পরিস্থিতিতে পাঠ্য বইয়ের একটি বিশেষ ধারণা (নাগরিকের সামাজিক অধিকার) প্রয়োগে শিক্ষার্থীর দক্ষতা মূল্যায়নের প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নের শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত উত্তরের মধ্যে মিল বা সাদৃশ্য হবে—যে ধারণা/নীতি/পদ্ধতি চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে তা লেখার মধ্যে। যেমন: রূপম চাকমা নাগরিকের সামাজিক অধিকার ভোগ করছে। এরপর এ সামাজিক অধিকার কী এবং কীভাবে রূপম চাকমার ভোগ করা সুবিধাগুলো সামাজিক অধিকারের পর্যায়ভুক্ত তা ব্যাখ্যা করতে হবে। এ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ মেধা ও মননকে কাজে লাগানোর সুযোগ পাবে। নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে পাঠ্য বিষয়কে সংযুক্ত করে ব্যাখ্যা করার মধ্য দিয়ে প্রত্যেক শিক্ষার্থী তার ভাষার দক্ষতা, বুদ্ধিমত্তা সর্বোপরি সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ পায়। এ প্রশ্নের উত্তর দেখে একজন শিক্ষক খুব সহজেই উচ্চ মেধাসম্পন্ন, মেধাসম্পন্ন এবং নিম্ন মেধাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সফলভাবে বিভাজন করতে পারেন।
# ‘ঘ’ উপ-অংশে নাগরিক হিসেবে রূপম চাকমার একটি বিশেষ আচরণের কথা বলে নাগরিকের অধিকার ভোগের সঙ্গে কর্তব্যকে গুরুত্ব দিয়ে সার্বিক মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা যাচাইয়ের প্রয়াস গৃহীত হয়েছে। সৃজনশীল প্রশ্নের এ অংশের উত্তরে শিক্ষার্থীরা রূপম চাকমার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অর্থ জমাদানের কাজটি নাগরিকের কী ধরনের কর্তব্য পালন, তা চিহ্নিত করার পাশাপাশি এ কর্তব্যকে অধিকার ভোগের সঙ্গে সম্পর্ক করে সামগ্রিক আলোচনা করবে। ফলে এ অংশে শিক্ষার্থীরা একটি বাস্তব ঘটনা পাঠ্যবইয়ের আলোকে যাচাই-বাছাই করে এর ধরন চিহ্নিত করার পাশাপাশি এর সঙ্গে অধিকারের যোগসূত্র স্থাপন করে নিজের মতামত প্রদান করবে। নিজস্ব মতামত কিংবা যুক্তি উপস্থাপনকালে শিক্ষার্থীরা পাঠ-সহায়ক বই-পুস্তকের তথ্যাদি সংযুক্ত করে প্রশ্নের উত্তর সমৃদ্ধ করতে পারে। ফলে শিক্ষার্থীদের উত্তরের মধ্যে নিজ নিজ চিন্তা-ভাবনা, সিদ্ধান্ত নির্মাণ ও সূক্ষ্ম চিন্তন তথা বিশ্লেষণ, সংশ্লেষণ ও মূল্যায়নের সক্ষমতা প্রকাশ পাবে। এ প্রশ্নের উত্তর দেখে শিক্ষক খুব সহজে শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই করতে সক্ষম হবেন।
শেষে বলা যায়, শিক্ষার্থীর সৃজনশীলতা হবে বহুমাত্রিক। কেবল সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি সৃজনশীলতার পরিমাপক নয়। আবার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লেখার কোনো সীমা টানাও কঠিন। তবে উত্তর লেখার ক্ষেত্রে বাহুল্য বাদ দিয়ে একটা পরিমিত বোধ সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকার সৃজনশীল প্রশ্নের বিভিন্ন উপাংশের জন্য প্রশ্নোত্তরের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। অবশ্য সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতির পাশাপাশি শ্রেণীতে পাঠদানকালে এবং শ্রেণীর পাঠ শেষে শিক্ষার্থীদের সম্পাদিত কাজে কতটা সৃজনশীলতার প্রতিফলন ঘটে তা মূল্যায়ন আবশ্যক। সেই লক্ষ্যে আরও পদ্ধতি ও কৌশল উদ্ভাবন এবং ব্যবহার আবশ্যক।
No comments:
Post a Comment