১। প্রচুর পানি ও ক্ষার যুক্ত সাবান দিয়ে ক্ষতস্থানটি ধুয়ে ফেলুন।
২। অ্যান্টিসেপকি বা পভিডন/হাইড্রোজেন পার আয়োডিন লাগিয়ে দিন।
৩। ক্ষতস্থানটি ঢাকবেন না।
৪। ক্ষতস্থানে হলুদ গুড়া, বাম, পিতলের থালা, চুন, ভেষজ, ঝাল ইত্যাদি কিছুই লাগাবেন না এবং করা পড়া খাওয়াবেন না। কারণ তাতে কোন ও লাভ হয় না বরং ক্ষতস্থানের আর ক্ষতি হয়।
৫। ক্ষতস্থানে যাকা লাগাবেন না বা পোড়াবেন না।
৬। মাদুলি অথবা জাদুটোনায় ভরসা করবেন না।
৭। যতদ্রুত সম্ভব রোগীকে ডাক্তার, ক্লিনিক বা হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন।
উচ্চ রক্তচাপ কি?
রক্তনালীর মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়ার সময় রক্তনালীর গায়ে রক্ত যে প্রয়োগ করে সেটাকেই রক্তচাপ বলে। রক্তচাপ মাপার সময় আমরা দুধরণের রক্তচাপ পেয়ে থাকি- সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ। কারো রক্তচাপ বয়স এবং পুরুষ/মহিলা ভেদে সার্বাজনীনভাবে স্বীকৃত স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি পাওয়া গেলে তখন উক্ত রোগী উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত বলে ধরে নেয়া হয়।
পুড়ে যাওয়া রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসা
পুড়ে যাওয়া সাধারণত তিন ধরনের
১ম ডিগ্রী: তাপ লেগে চামড়া লাল হয়ে যায়। কোনো ফোস্কা পড়ে না।
২য় ডিগ্রী: চামড়া পুড়ে ফোস্কা পড়ে।
৩য় ডিগ্রী: পুড়ে যাওয়ার গভীরতা চামড়া ভেদ করে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
পুড়ে যাওয়া প্রাথমিক চিকিৎসা
রোগীকে দ্রুত আগুনের উৎস থেকে সরিয়ে আনতে হবে।
* পরনের কাপড়ে আগুন লাগলে মোটা কাপড় বা কম্বল দিয়ে রোগীকে জড়িয়ে ধরতে হবে। এবং মাটিতে শুয়ে গড়াতে হবে। এতে আগুন নিভে যাবে।
* শরীরের যে অঙ্গ পুড়ছে সেখানে পানি ঢালতে হবে। ;
* ১ম ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পানি ঢাললেই হবে, আর কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। পানি ঢালতে হবে ১৫ মিনিট থেকে ২০ মিনিট।
* ২য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে লম্বা সময় ধরে পানি ঢালতে হবে, ১-২ ঘণ্টা পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ফোস্কা গরানোর দরকার নেই। প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
* ৩য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া উচিত। হাপাতালে নেওয়ার পূর্বে পোড়া স্থানে পানি ঢালতে হবে।
২। অ্যান্টিসেপকি বা পভিডন/হাইড্রোজেন পার আয়োডিন লাগিয়ে দিন।
৩। ক্ষতস্থানটি ঢাকবেন না।
৪। ক্ষতস্থানে হলুদ গুড়া, বাম, পিতলের থালা, চুন, ভেষজ, ঝাল ইত্যাদি কিছুই লাগাবেন না এবং করা পড়া খাওয়াবেন না। কারণ তাতে কোন ও লাভ হয় না বরং ক্ষতস্থানের আর ক্ষতি হয়।
৫। ক্ষতস্থানে যাকা লাগাবেন না বা পোড়াবেন না।
৬। মাদুলি অথবা জাদুটোনায় ভরসা করবেন না।
৭। যতদ্রুত সম্ভব রোগীকে ডাক্তার, ক্লিনিক বা হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন।
উচ্চ রক্তচাপ কি?
রক্তনালীর মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়ার সময় রক্তনালীর গায়ে রক্ত যে প্রয়োগ করে সেটাকেই রক্তচাপ বলে। রক্তচাপ মাপার সময় আমরা দুধরণের রক্তচাপ পেয়ে থাকি- সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ। কারো রক্তচাপ বয়স এবং পুরুষ/মহিলা ভেদে সার্বাজনীনভাবে স্বীকৃত স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি পাওয়া গেলে তখন উক্ত রোগী উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত বলে ধরে নেয়া হয়।
পুড়ে যাওয়া রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসা
পুড়ে যাওয়া সাধারণত তিন ধরনের
১ম ডিগ্রী: তাপ লেগে চামড়া লাল হয়ে যায়। কোনো ফোস্কা পড়ে না।
২য় ডিগ্রী: চামড়া পুড়ে ফোস্কা পড়ে।
৩য় ডিগ্রী: পুড়ে যাওয়ার গভীরতা চামড়া ভেদ করে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
পুড়ে যাওয়া প্রাথমিক চিকিৎসা
রোগীকে দ্রুত আগুনের উৎস থেকে সরিয়ে আনতে হবে।
* পরনের কাপড়ে আগুন লাগলে মোটা কাপড় বা কম্বল দিয়ে রোগীকে জড়িয়ে ধরতে হবে। এবং মাটিতে শুয়ে গড়াতে হবে। এতে আগুন নিভে যাবে।
* শরীরের যে অঙ্গ পুড়ছে সেখানে পানি ঢালতে হবে। ;
* ১ম ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পানি ঢাললেই হবে, আর কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। পানি ঢালতে হবে ১৫ মিনিট থেকে ২০ মিনিট।
* ২য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে লম্বা সময় ধরে পানি ঢালতে হবে, ১-২ ঘণ্টা পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ফোস্কা গরানোর দরকার নেই। প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
* ৩য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া উচিত। হাপাতালে নেওয়ার পূর্বে পোড়া স্থানে পানি ঢালতে হবে।
No comments:
Post a Comment